Description
গর্ভবতী ভাতা অনলাইন আবেদন , অনলাইনে মাতৃত্বকালীন ভাতার আবেদন ফরম পূরণ করে অথবা উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয়ে থেকে নির্দিষ্ট পরম সংগ্রহ করে জমা দিলে মাতৃকালীন ভাতা পাওয়া যায়। কিভাবে অনলাইন আবেদন করলে মাতৃত্বকালীন ভাতা পাওয়া যায় এবং আবেদন কিভাবে করতে হয় এবং মাতৃকালীন ভাতা কত টাকা ইত্যাদি বিষয়গুলোই আজকে আমরা জানবো। তো চলুন জেনে নেওয়া যাক।
আর্টিকেলটিতে আমরা কিছু প্রডাক্ট তুলে ধরেছি প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপন পিকচার তুলে ধরেছে আপনি চাইলে প্রোডাক্টগুলো দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে অর্ডার করে সংগ্রহ করতে পারেন ।Gazivai.com এ ২ পিস চামড়ার বেল্ট মেশিন সহ ৫৫০ টাকা কিনতে ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন
গর্ভবতী ভাতা অনলাইন আবেদন
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার গ্রামের দরিদ্র গর্ভবতী মায়েদের জন্য মাতৃত্বকালীন ভাতা কর্মসূচির অধীনে ভাতা প্রদান করে থাকেন। যেকোনো গর্ভবর্তি মহিলা এই ভাতা পেতে পারেন তবে তার জন্য কিছু শর্ত নিয়ম-কানুন রয়েছে। তবে চলুন জেনে নেই কি কি শর্ত পূরণ করতে হবে এবং কোথায় থেকে ভাতা পাওয়া যাবে এবং কিভাবে অনলাইনে আবেদন করতে হবে ইত্যাদি সকল বিষয়। Gazivai.com এ ফর্সা হওয়ার ক্রিম ও বডি লোশন কিনতে ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন
মাতৃত্বকালীন ভাতা কিভাবে পাওয়া যায়
অবশ্যই দরিদ্র গর্ভবতী মাকে মাতৃত্বকালীন ভাতা পাওয়ার জন্য ইউনিয়ন পরিষদে যোগাযোগ করতে হবে। মাতৃত্বকালীন ভাতা প্রকল্পে গর্ভবতী মায়ের নাম অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। ইউনিয়ন পরিষদের কর্মকর্তাগণ সকল তথ্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে যাচাই-বাছাই করে চূড়ান্তভাবে মাতৃত্বকালীন ভাতার জন্য নির্বাচন করবেন
আপনি প্রতিমাসের এক থেকে বিশ তারিখের মধ্যে ইউনিয়ন পরিষদ বরাবর আবেদন করতে হবে মাতৃকালীন ভাতার জন্য।
তবে বর্তমানে মাতৃত্বকালীন ভাতা পাওয়ার জন্য অনলাইনের আবেদন করার সিস্টেম চালু হয়েছে তবে এর বিকল্প হচ্ছে উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা অফিস থেকে ফরম নিয়ে সেটি পূরণ করে জমা দিতে হবে।
মাতৃত্বকালীন ভাতা পাওয়ার জন্য অনলাইনে এখন সহজেই আবেদন করা যায় সঠিকভাবে যদি আপনি অনলাইন আবেদন করতে পারেন তাহলে কর্তৃপক্ষ আপনার আবেদন চূড়ান্ত ভাবে ঘোষণা করবেন এবং আপনি মাতৃকালীন ভাতার জন্য বিবেচিত হবেন।
মাতৃত্বকালীন ভাতা পাওয়ার জন্য শর্ত সমূহ
- গর্ভধারণ হতে হবে প্রথমবার অথবা সর্বোচ্চ দ্বিতীয়বার।
- বয়স ২০ বছর হতে হবে।
- মাসিক ইনকাম ১৫০০ টাকার ভিতরে থাকতে হবে
- অন্যের বাড়িতে থাকে বা নিজের বসতবাড়ি আছে।
- পরিবারের কারো কৃষি জমি নেই অথবা মাছ চাষের পুকুর নেই এমন ব্যক্তি।
- আবেদন করার সময় অবশ্যই গর্ভবতী থাকতে হবে।
- যে ব্যক্তি আবেদন করবে তাকে অবশ্যই দরিদ্র হতে হবে।
প্রথমবার এবং দ্বিতীয়বার যে সন্তান গর্ভে থাকবে যদি জন্মের দুই বছর পর ওই সন্তান মারা যায় তাহলে তৃতীয়বার গর্ভধারণের সময় ভাতা পাওয়ার যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন। একজন গর্ভধারিনী জীবনে একবার দুই বছর সময়ের জন্য মাতৃত্বকালীন ভাতা পাবে। দুই সন্তানের ক্ষেত্রে টোটাল তিন বছর এককালীন মাতৃত্বকালীন ভাতা পাবেন
ভাতৃত্বকালীন ভাতা পাওয়ার জন্য পৌরসভা অথবা ইউনিয়ন পরিষদ থেকে শর্তপূরণ করে ৪০ টাকা ফি প্রদান করে আবেদন করতে পারবেন।
গর্ভবতী ভাতা পাওয়ার নিয়ম
মাতৃত্বকালীন ভাতা ও গর্ভবতী ভাতা একই। গর্ভবতী ভাতা অথবা তীর্থ যে যাই বলুন না কেন সব ক্ষেত্রেই উপরোক্তা শর্তগুলো পূরণ করতে হবে এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ডকুমেন্ট ভোটার আইডি কার্ড জন্ম নিবন্ধন এবং টিকার কার্ড সহ ইত্যাদি কাগজপত্র দিয়ে ইউনিয়ন পরিষদে আবেদন করতে হবে।
মাতৃত্বকালীন ভাতা পেতে কি কি লাগে
- পাসপোর্ট সাইজ ছবি দুই কপি
- গর্ভকালীন সনদ নাগরিক সনদ।
- সরকারি ভূমিকর্তা কর্তৃক সনদ
- ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন।
- ভোটার আইডি কার্ড।
- স্টিকার কার্ড যদি প্রয়োজন পড়ে।
Reviews
There are no reviews yet.