Description
বাসর রাত পালনের নিয়ম , বিয়ের প্রথম রাত মানে বাসর রাত ব্যাপার টার প্রতি আমার অনেকদিন এর ইন্টারেস্ট। নতুন বিয়ে করা স্বামী স্ত্রী জিবনে প্রথম বারের মতো একই ঘরে একসাথে থাকে, কিভাবে প্রথম কথা বলা শুরু করে কিভাবে কি হয় এইসব জানতে আমার প্রচুর আগ্রহ। তাহলে চলুন দেরি না করে এখনি এ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক ।
আর্টিকেলটিতে আমরা কিছু প্রডাক্ট তুলে ধরেছি প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপন পিকচার তুলে ধরেছে আপনি চাইলে প্রোডাক্টগুলো দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে অর্ডার করে সংগ্রহ করতে পারেন । Gazivai.com এ গোপন অঙ্গের পশম কাটার ট্রিমার ৫০০ টাকা কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
বাসর রাত পালনের নিয়ম
মানব জীবনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সৃষ্ট যাবতীয় সমস্যার সমাধান দেয়া আছে পবিত্র কোরআন-হাদিসে। আর শরিয়তের মধ্যে আলোচিত এরকমই একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে বিয়ে। মহান আল্লাহ তায়ালা প্রাপ্ত বয়স্ক সক্ষম ব্যক্তিদের ওপর বিয়েকে ফরজ করেছেন। Gazivai.com এ – মেয়েদের ব্রা ৫০ টাকা ব্রা প্যান্টি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই ব্রা কিনুন
বিয়ে হচ্ছে শরিয়তের বিধান ও আনুষ্ঠানিকতা পালনের মধ্যে দিয়ে একজন পুরুষ ও একজন নারীর একত্রে থাকার দলিল। নারী-পুরুষের উভয়েরই উচিত বিয়ের মাধ্যমে নিজেকে হারাম কাজে লিপ্ত হওয়া থেকে বাঁচানোর নিয়ত করা।
পৃথিবীতে মানুষ প্রেরণের সময় থেকে অর্থাৎ হজরত আদম (আ.) এর সময় থেকেই এই প্রথা প্রচলিত হয়ে আসছে। নারী ও পুরুষের এই পবিত্র বন্ধন সম্পর্কে ইসলামে বিশেষ কিছু বিধান দেয়া আছে। যা মেনে চলা একজন ঈমানদার বান্দার বিশেষ দায়িত্ব ও কর্তব্য ।
বাসর রাত সম্পর্কে ইসলামের বিধান
বিয়ের বিশেষ একটি অংশ হচ্ছে বাসর রাত। যা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ প্রতিটি যুগলের জীবনের কাঙ্ক্ষিত ও গুরুত্বপূর্ণ একটি রাত। বাসর রাত হচ্ছে নারী ও পুরুষের বিয়ের পর প্রথম রাত। বাসর রাতকে ফুলসজ্জা নামেও জানা যায়।
এই রাতে প্রথমবারের মতো স্ত্রী তার স্বামীর কাছে আসে। ইসলামে বাসর রাতের কিছু বিধানের উল্লেখ আছে। যেগুলো একজন ঈমানদার নারী ও একজন মুমিন পুরুষের জন্য তা অত্যন্ত গুরুত্ববহ।
(১) বিয়ের নিয়ত করা:
নারী এবং পুরুষের উভয়েরই উচিত বিয়ের মাধ্যমে নিজেকে হারাম কাজ থেকে বিরত রাখার নিয়ত করা। বিয়ের মাধ্যমে উভয়েই সদকার ছাওয়াব লাভ করবেন।
রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, তোমাদের সকলের স্ত্রীর সঙ্গমপথে রয়েছে ছাদকার সওয়াব। সাহাবায়ে কেরামগন রাসূল (সা.)-কে জিজ্ঞাসা করলেন যে হে রাসূলুল্লাহ জৈবিক চাহিদা মেটানোর জন্য সে কি নেকী লাভ হবে? রাসূল (সা.) সাহাবীদের জবাবে বললেন, ‘যদি কেউ সেই জৈবিক চাহিদা হারাম উপায়ে মেটায় তাহলে কি তার জন্য কোনো গুনাহ লেখা হত না? (অবশ্যই হতো) তেমনি সে চাহিদা হালাল উপায়ে মেটানোয়, তার জন্য নেকী লেখা হয়।’
(২) একসঙ্গে সালাত আদায় করা:
আবদুল্লাহ ইবন মাসউদ (রা.) কতৃক বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন যে, ‘স্ত্রী যখন স্বামীর কাছে যাবে, তখন স্বামী সামনে দাঁড়িয়ে যাবে এবং স্ত্রী তার পেছনে দাঁড়িয়ে যাবে। অতঃপর তারা একসঙ্গে দুই রাকাত সালাত আদায় করবে এবং মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করবে-
‘হে আল্লাহ পাক আপনি আমার জন্য আমার পরিবারে বরকত দান করুন আর আমার ভেতরেও বরকত দিন পরিবারের জন্য। আপনি তাহাদের থেকে আমাকে রিজিক দান করুন আর আমার থেকে উনাদেরও রিজিকের ব্যবস্থা করে দিন। হে আল্লাহ আপনি আমাদের যতদিন একত্রে রাখেন কল্যাণের সঙ্গে একত্রে রাখুন আর বিচ্ছেদ হলে কল্যাণের পথেই বিচ্ছেদ ঘটাবেন।’
(৩) স্ত্রীর মাথায় ডানহাত রেখে দোয়া পড়া:
রাসূলুল্লাহ (সা.) এই বিষয়ে বলেন-
তোমাদের কেউ যখন কোনো নারী (স্ত্রী), ভৃত্য বা বাহন থেকে উপকৃত হয় তবে তার মাথার অগ্রভাগে হাত রেখে বিসমিল্লাহ পড়ে দোয়া কর।
‘হে আল্লাহ পাক আপনার কাছে আমার স্ত্রীর এবং তার স্বভাবের কল্যাণ প্রার্থনা করছি এবং তার ও তার স্বভাবের অকল্যাণ থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি।’
(৪) নিষিদ্ধ কাজ থেকে বিরত থাকা:
আবূ হুরায়রা (রা.) কতৃক বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন যে- ‘যে ব্যক্তি কোনো ঋতুবতী নারীর সঙ্গে কিংবা স্ত্রীর মলদ্বারে সঙ্গম করে অথবা গনকের কাছে যায় এবং তার কথায় বিশ্বাস করে, সে যেন আমার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে তা অস্বীকার করলো।’ এর থেকে বোঝা যায় যে, মেয়েদের (স্ত্রীর) ঋতু চলাকালীন সময়ে তাদের সঙ্গে সঙ্গম থেকে দূরে থাকতে হবে।
Reviews
There are no reviews yet.