Description
বেহুলা লক্ষিন্দর বাসর ঘর , সুপ্রিয় পাঠক আজকে আমরা আপনাদের সামনে উপস্থাপনা করব বেহুলা লক্ষিন্দরের বাসর ঘর সম্পর্কে তাই যারা তাই যারা আমাদের কাছে বেহুলা লক্ষিন্দর বাসর ঘর সম্পর্কে জানতে চেয়েছেনতাই যারা আমাদের কাছে বেহুলা লক্ষিন্দর বাসর ঘর সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন তাদের জন্য থাকতে আজকের এই আর্টিকেল তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক ।
আর্টিকেলটিতে আমরা কিছু প্রডাক্ট তুলে ধরেছি প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপন পিকচার তুলে ধরেছে আপনি চাইলে প্রোডাক্টগুলো দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে অর্ডার করে সংগ্রহ করতে পারেন । পুরুষের ও মেয়েদের সে- ক্স বৃদ্ধি করার হোমিও ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন – এখনি কিনুন
বেহুলা লক্ষিন্দর বাসর ঘর
বগুড়ার গোকুল মেধ নামক স্থানটি বেহুলার বাসর ঘর অথবা লখিন্দরের মেধ নামেও পরিচিত। বগুড়া-রংপুর মহাসড়কের ৩ কিলোমিটার দক্ষিণে গোকুল গ্রামে খননকৃত এই প্রত্নস্থলটির অবস্থান। প্রত্নস্থলটি এদেশের জনপ্রিয় লোকগাথার নায়ক-নায়িকা বেহুলা-লখিন্দরের বাসর ঘর বলে জনসাধারণের কাছে পরিচিত।
এখানে একটি বৌদ্ধ স্তম্ভ রয়েছে যা সম্রাট অশোক নির্মাণ করেছিলেন বলে মনে করা হয়। স্তম্ভের উচ্চতা প্রায় ৪৫ ফুট। স্তম্ভের পূর্বার্ধে রয়েছে ২৪ কোণ বিশিষ্ট চৌবাচ্চা সদৃশ একটি বাথরুম। এখানে ১৭২টি চারকোণা কক্ষসহ একটি মঞ্চ পাওয়া যায়।
তবে এ স্থানটিকে লখিন্দরের মেধও বলা হয়ে থাকে। ১৯৩৪-৩৬ সালে এন.জি মজুমদার কর্তৃক খননের ফলে এখানে একটি বিশাল মন্দিরের বা স্তুপের ভিত্তি উন্মোচিত হয়েছে। এ ভিত্তিটি স্তরে স্তরে উঁচু করে কুঠুরি নির্মাণ রীতিতে নির্মিত। আরো পড়ুন: ছেলেদের পে-নি লম্বা করার ঔষধ ৭৫০ টাকা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই ঔষধ কিনুন
বেহুলার বাসরঘরে ১৭২টি কুঠুরি বিভিন্ন তলে মাটি দিয়ে ভরাট করে নিচ থেকে উপরের দিকে ক্রমহ্রাসমান করে এমনভাবে সাজানো হয়েছিল যাতে এগুলো কোনো সুউচ্চ মন্দির বা স্তূপের ভিত্তি হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে। এরূপ স্তরে উঁচু করা বহুতল বিশিষ্ট সমান্তরাল ঠেস দেওয়ালযুক্ত ভিতের উপর প্রকৃত স্থাপত্য নির্মাণ রীতি প্রাচীন বাংলাদেশের একটি তাৎপর্যপূর্ণ স্থাপত্য বৈশিষ্ট্য।
এ মন্দিরের সঙ্গে পরবর্তী গুপ্তযুগের (ছয়-সাত শতক) কতগুলো পোড়ামাটির ফলক পাওয়া গেছে। সেন যুগে (১১শ- ১২শ শতক) এখানে বারান্দাযুক্ত একটি বর্গাকৃতির মন্দির নির্মিত হয়েছিল। এ মন্দিরে বহু গর্তযুক্ত একটি ছোট প্রস্তর খন্ডের সঙ্গে ষাঁড়ের প্রতিকৃতি উৎকীর্ণ একটি সোনার পাত পাওয়া গেছে। এ থেকে ধারণা করা হয় যে, এটি একটি শিব মন্দির ছিল।
বেহুলার বাসরঘর একটি অকল্পনীয় মনুমেন্ট। বর্তমান গবেষকদের মতে, এ মনুমেন্ট ৮০৯ থেকে ৮৪৭ খ্রিস্টাব্দে দেবপাল নির্মিত একটি বৈদ্যমঠ। এ স্তূপটিই বাসরঘর নয়। এ স্তূপটির পশ্চিমার্ধে আছে বাসরঘরের প্রবাদ স্মৃতিচিহ্ন। পূর্বার্ধে রয়েছে ২৪ কোণ বিশিষ্ট চৌবাচ্চা সদৃশ একটি বাথরুম। ওই বাথরুমের মধ্যে ছিল ৮ ফুট গভীর একটি কূপ।
বেহুলার বাসর ঘর
আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে আপনাদের কাছে কেমন লেগেছে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন এছাড়া আমাদের আর্টিকেল থেকে কিছু প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপন দেওয়া রয়েছে আপনারা চাইলে এখান থেকে যে কোন পণ্য ক্রয় করতে পারেন । বাংলাদেশের সব থেকে সুলভ মূল্যে আমাদের পণ্যগুলো বিক্রি করা হয় তাই আপনি চাইলে যে কোন জায়গা থেকে আমাদের পণ্যগুলো অর্ডার করতে পারেন ।পুরুষের ও মেয়েদের সে- ক্স বৃদ্ধি করার ভেষজ ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন – এখনি কিনুন
আমাদের আর্টিকেলটি সম্পর্কে আপনার যাবতীয় প্রশ্ন কিংবা জিজ্ঞাসা থাকলে আপনি কমেন্ট এর মাধ্যমে আমাদেরকে লিখে জানাতে পারেন আপনার মূল্যবান প্রশ্নের উত্তর কিংবা মন্তব্য গুলো অবশ্যই লিখে ফেলুন
Reviews
There are no reviews yet.