Description
রাতে ঘুম না আসার কারণ ও প্রতিকার , একজন মানুষের সুস্থ থাকার অন্যতম নিয়ামক হলো ঘুম। স্বাভাবিক প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের প্রতিদিন কমপক্ষে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন। দিনে ৬ ঘণ্টার কম ঘুমালে তা স্বাস্থ্যহানির কারণ হতে পারে। তবে বয়স অনুযায়ী শরীরে ঘুমের চাহিদা ভিন্ন হয়। চলুন তাহলে রাতে ঘুম না আসার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক
আর্টিকেলটিতে আমরা কিছু প্রডাক্ট তুলে ধরেছি প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপন পিকচার তুলে ধরেছে আপনি চাইলে প্রোডাক্টগুলো দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে অর্ডার করে সংগ্রহ করতে পারেন । Gazivai.com এ গোপন অঙ্গের পশম কাটার ট্রিমার ৫০০ টাকা কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
রাতে ঘুম না আসার কারণ ও প্রতিকার
সাধারণত পূর্ণবয়স্ক মানুষদের ৭-৮ ঘণ্টা, শিশুদের ৯-১৩ ঘণ্টা, নবজাতক বাচ্চাদের ১২-১৭ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন। ঘুমানোর মাধ্যমে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়, টক্সিন নামক পদার্থ শরীর থেকে বের করে দিয়ে কর্মক্ষমতাও বাড়ে। সুতরাং পরবর্তী দিনের শক্তি ও দক্ষতার অনেকটাই নির্ভর করে ব্যক্তির পর্যাপ্ত ঘুমের ওপর।
রাতে ঘুম না আসার কারণ
- অনিদ্রা বা ঘুম না হওয়ার পেছনে দায়ী নানাবিধ কারণ। প্রধানত দুই কারণ হচ্ছে মানসিক এবং শারীরিক। এছাড়া অভ্যাস এবং পরিবেশগত কারণেও মানুষ এই সমস্যায় পতিত হতে পারে।
- মানসিক কারণের মধ্যে রয়েছে- ভয়, হতাশা, মানসিক চাপ, দুশ্চিন্তা, ঝগড়াঝাটি, পেশাগত সমস্যা, অসুখী যৌনজীবন, বিষণ্ণতা, উদ্বিগ্নতা, আঘাত-পরবর্তী মানসিক চাপ ইত্যাদি।
- শারীরিক কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে হৃদরোগ, হাঁপানি, মেনোপজসহ নানা ধরণের অসুখ।
- এছাড়া ঘুমের প্যাটার্ন চেঞ্জ হলে, রাতের শিফটে কাজ করলে, আরামদায়ক বিছানা না হলে কিংবা নির্দিষ্ট বিছানা পরিবর্তন হলে এ সমস্যা দেখা দিতে পারে।
রাতে ঘুম না আসার প্রতিকার
- প্রথমে ঘুম না হওয়ার কারণ খুুঁজে বের করতে হবে। শারীরিক কোনো অসুস্থতা কিংবা মানসিক চাপ থেকে ঘুমের সমস্যা হলে সেই কারণটি দূর করতে হবে।
- ঘুমের সময় অর্থাৎ রাত ১১টার আগে বা পরে বিছানায় যাওয়া যাবে না। কেবল ঘুমের নির্ধারিত সময়ই বিছানায় যেতে হবে।
- শব্দহীন, স্নিগ্ধ ও নিরিবিলি পরিবেশ, আরামদায়ক ও পরিপাটি বিছানা-বালিশ, সাথে বাতি নিভিয়ে কিংবা হালকা আলো জ্বেলে শোয়ার পরিবেশ তৈরি করুন।
- বিছানায় যাওয়ার ২০ মিনিটের মধ্যে ঘুম না এলে এপাশ-ওপাশ করে অর্থাৎ জোর করে ঘুমের চেষ্টা করে সময় নষ্ট করবেন না। বরং উঠে বোরিং লাগে এমন কোনো কাজ করুন। কিছুক্ষণ পরে আবার বিছানায় যেতে হবে। আবার ২০ মিনিট চেষ্টা করে ঘুম না এলে উঠে যেতে হবে।
- বিকালে ব্যায়াম করা থেকে বিরত থাকুন।
- সন্ধ্যার পর চা, কফি খাওয়া যাবে না।
- লেটুস ঘুমের জন্য খুবই উপকারী। লেটুসে অ্যান্টি-ক্র্যাম্পিং এজেন্ট থাকে, যা ঘুম আসতে সাহায্য করে। তাই খাবারের তালিকায় লেটুস রাখুন।
আমাদের কবিতাটি পড়ে আপনাদের কাছে কেমন লেগেছে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন এছাড়া আমাদের আর্টিকেল থেকে কিছু প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপন দেওয়া রয়েছে আপনারা চাইলে এখান থেকে যে কোন পণ্য ক্রয় করতে পারেন ।
বাংলাদেশের সব থেকে সুলভ মূল্যে আমাদের পণ্যগুলো বিক্রি করা হয় তাই আপনি চাইলে যে কোন জায়গা থেকে আমাদের পণ্যগুলো অর্ডার করতে পারেন ।
আমাদের আর্টিকেলটি সম্পর্কে আপনার যাবতীয় প্রশ্ন কিংবা জিজ্ঞাসা থাকলে আপনি কমেন্ট এর মাধ্যমে আমাদেরকে লিখে জানাতে পারেন আপনার মূল্যবান প্রশ্নের উত্তর কিংবা মন্তব্য গুলো অবশ্যই লিখে ফেলুন
Reviews
There are no reviews yet.