Description
যোনি চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায়
বরফ
বরফ চুলকানি থেকে তাৎক্ষনিক রেহাই এর জন্য বরফ বা বরফ-ঠান্ডা জলের সেঁক দিতে হবে। রাতের বেলা যখন এই চুলকানির তীব্রতা খুব বৃদ্ধি পায় তখন এই প্রতিকারটি খুবই কার্যকারী। নারী ও পুরুষ উভয়েরই ক্ষেত্রে এটি একটি দ্রুত প্রতিকার। পুরুষের ও মেয়েদের সে- ক্স বৃদ্ধি করার হোমিও ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন – এখনি কিনুন
দইয়ের লেপ
দইয়ের লেপ দই এর মধ্যে একটা পট্টিকে ঘণ্টা খানেক ভিজিয়ে রাখতে হবে। এরপর এই দই এর লেপ লাগানো পট্টিটি যোনিতে ভালভাবে লাগিয়ে রাখতে হবে ও ১৫ মিনিট পরে ধুয়ে ফেলতে হবে। এটি আরেকটি ঘরোয়া প্রতিকার।
আপেল সাইডার ভিনেগার
আপেল সাইডার ভিনেগার গরম জলের সাথে ২ টেবিল চামচ আপেল সাইডার ভিনেগার মিশিয়ে যৌনাঙ্গ ভালভাবে ধুয়ে ফেলতে হবে। পুরুষদের যৌনাঙ্গের চুলকানি থেকে নিস্তার পেতে সপ্তাহে দুইবার এই মিশ্রণের ব্যবহার করতে হবে। পুরুষের ও মেয়েদের সে- ক্স বৃদ্ধি করার ভেষজ ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন – এখনি কিনুন
নুন জলে স্নানের বিস্ময়কর ফল
নুন জলে স্নানের বিস্ময়কর ফল স্নানের জলে বা বাথ-টাবে ৪ টেবিল চামচ নুন মিশিয়ে নিতে হবে। ওই জলে কমপক্ষে আধা ঘন্টা নিজেকে ভিজিয়ে রেখে বসে থাকতে হবে। এক সপ্তাহেরও কম সময়ের মধ্যে এই নোনা জল সংক্রমণকারী ব্যাকটেরিয়াগুলিকে বিনাশ করতে সক্ষম। এটিও যৌনাঙ্গের চুলকানি প্রতিরোধের একটি ঘরোয়া প্রতিকার।
তুলসী পাতা
তুলসী পাতা টাবের জলে তুলসী পাতা দিন। আধা ঘন্টা পরে নিজেকে ওই জলে ভিজিয়ে নিন। তুলসীপাতায় উপস্থিত বৈশিষ্ঠগুলি, ক্রমবর্ধনশীল ব্যাকটেরিয়ার সাথে লড়ে। এই যৌনাঙ্গে চুলকানির প্রতিকারটি, নারী পুরুষ উভয়েই ব্যবহার করে দেখতে পারেন।
মেয়েদের যোনি চুলকানির কারণ কি
একটি সুস্থ যোনিতে ব্যাকটেরিয়া এবং কয়েকটি খামির কোষ থাকে। যাইহোক, যখন খামির এবং ব্যাকটেরিয়ার ভারসাম্য পরিবর্তন হয়, তখন খামির কোষগুলি বহুগুণ হতে পারে। এর ফলে তীব্র চুলকানি, ফোলাভাব এবং জ্বালা হয়। চারজন নারীর মধ্যে প্রায় তিনজন তাদের জীবনের কোনো না কোনো সময়ে যোনিপথে সংক্রমণ বা যোনি ক্যান্ডিডিয়াসিসে আক্রান্ত হন।
Reviews
There are no reviews yet.