গর্ভবতী মায়ের ঔষধ

850.00৳ 

সরাসরি কিনতে ফোন করুন: 01622913639

>> সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে ৬০ ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>> প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন

570 in stock

Description

 গর্ভবতী মায়ের ঔষধ , প্রিয় পাঠক আজকের আর্টিকেলটি থেকে আমরা জেনে নেব গর্ভবতী মায়ের ঔষধ সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি না গর্ভবতী মা কি কি ঔষধ খেতে পারবে এবং কি কি ঔষধ খেতে পারবেনা সে সম্পর্কে তাই আজকের আর্টিকেলটিতে আমি আপনাদেরকে জানিয়ে দেবো গর্ভবতী মায়ের ঔষধ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য  তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক । 

আর্টিকেলটিতে আমরা কিছু  প্রডাক্ট তুলে ধরেছি প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপন পিকচার তুলে ধরেছে আপনি চাইলে প্রোডাক্টগুলো দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে অর্ডার করে সংগ্রহ করতে পারেন ।Gazivai.com এ ফর্সা হওয়ার ক্রিম ও বডি লোশন কিনতে ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন 

গর্ভবতী মায়ের ঔষধ

গর্ভাবস্থায় শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণে এবং হরমোনজনিত পরিবর্তনের কারণে সাধারণ মানুষের চেয়ে সর্দি-কাশি, জ্বর, মাথাব্যথা বা সংক্রমণ হওয়ার আশঙ্কা অনেক গুণ বেড়ে যায়।

সাধারণ অবস্থায় এসব সমস্যার জন্য আমরা হরহামেশা যে ওষুধগুলো খেয়ে থাকি, এ অবস্থায় সেসব ওষুধ সেবনও ঝুঁকির কারণ হতে পারে। সুতরাং এ সময় সাধারণ সমস্যায় কী কী ওষুধ খেতে পারব আর কী কী খেতে পারব না, জানাটা অতি জরুরি।

গর্ভাবস্থায় কি কি ঔষধ খাওয়া যাবে

সর্দি

গর্ভাবস্থায় যেকোনো ধরনের অ্যান্টিহিস্টামিন-জাতীয় ওষুধ, নাকের ড্রপ ব্যবহার করা যায়। সঙ্গে লবঙ্গ দিয়ে গরম পানি কুলকুচি উপকারী। এ ছাড়া শুধু গরম পানির অথবা মেন্থল দিয়ে গরম পানির ভাপও নেওয়া যেতে পারে। পুরুষের ও মেয়েদের সে- ক্স বৃদ্ধি করার হোমিও ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন – এখনি কিনুন 

কাশি

বাজারে যেসব কাশির সিরাপ পাওয়া যায় তা খাওয়া যাবে, কিন্তু গর্ভাবস্থার প্রথম ১২ সপ্তাহের মধ্যে কোনো কাশির সিরাপ খাওয়া উচিত নয়।

মাথাব্যথা

এ সময় কোনো ব্যথার ওষুধ খাওয়া ঝুঁকির কারণ হতে পারে, তবে তীব্র ব্যথা হলে প্যারাসিটামল-জাতীয় ওষুধ খাওয়া যাবে।

বুক জ্বালাপোড়া

মাতৃত্বকালীন অবস্থায় সবচেয়ে সাধারণ যে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় তা হলো, বুক জ্বালাপোড়া ও অ্যাসিডিটি। এ সমস্যার সমাধান হিসেবে ওষুধের চেয়ে যে জিনিসটি কাজে লাগে তা হলো, খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন।

যেমন অতিরিক্ত ভাজাপোড়া, ঝাল, মসলা-জাতীয় খাবার ও বাইরের অস্বাস্থ্যকর খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। ওষুধ হিসেবে তরল অথবা ট্যাবলেট আকারে বাজারে যে অ্যান্টাসিড পাওয়া যায়, তা খাওয়া যাবে। গ্যাসের অন্যান্য ওষুধ খাওয়ার ব্যাপারে অবশ্যই চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে খেতে হবে।

কোষ্ঠকাঠিন্য

খুব সাধারণ একটি সমস্যা। কোষ্ঠকাঠিন্যর সমাধান হিসেবে বেশি বেশি শাকসবজি-জাতীয় খাবার খেতে হবে। প্রয়োজন হলে ইসবগুল এবং বাজারে যে সিরাপ পাওয়া যায়, তা খাওয়া যাবে। গর্ভাবস্থায় প্রথম ৩ মাস অথবা ১২ সপ্তাহ কোষ্ঠকাঠিন্যের ব্যাপারে সচেতন থাকা লাগবে। কারণ, কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য এ সময় গর্ভপাত হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
বমি বা বমি বমি ভাব

বমির ওষুধ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খেতে হবে। তবে যদি কিছু নিয়ম মানা যায়, তাহলে উপকার পাওয়া যেতে পারে। যেমন অল্প অল্প করে বারবার খেতে হবে এবং শুকনা খাবার খেতে হবে।

অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার

যেহেতু গর্ভাবস্থায় রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়, তাই সংক্রমণের প্রবণতাও বেড়ে যায়। এ জন্য অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার প্রয়োজন হতে পারে। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খেতে হবে। কারণ, কিছু অ্যান্টিবায়োটিক আছে,

যা গর্ভপাতের কারণ, আবার কিছু অ্যান্টিবায়োটিক নবজাতক শিশুর জন্মত্রুটির কারণ হতে পারে। আর কিছু অ্যান্টিবায়োটিক গর্ভাবস্থার একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত খাওয়া যায় না, কিন্তু নির্দিষ্ট সময় অতিক্রান্ত হওয়ার পর খাওয়া যায়। সুতরাং অ্যান্টিবায়োটিক সেবনে সচেতন হতে হবে।

আজকের আর্টিকেলটি ছিল  গর্ভবতী মায়ের ঔষধ সে সম্পর্কে আমরা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি আশা করি আমাদের আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনি জানতে পেরেছেন  গর্ভবতী মায়ের ঔষধ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তাই আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে কেমন লেগেছে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন ।

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “গর্ভবতী মায়ের ঔষধ”

Your email address will not be published. Required fields are marked *