ভার্জিন মেয়ে দুই ভাবে চেনা যায়। প্রথমত ব্রেস্ট দেখে , দ্বিতীয়ত ভ্যাজিনা দেখে (ব্যাতিক্রম ছাড়া)। এজন্য আপনাকে ব্রেস্ট এবং ভ্যাজিনা ভালভাবে আলোর মধ্যে লক্ষ্য করতে হবে। তাই লাইট জ্বালিয়ে শারিরীক সম্পর্ক করতে হবে। অনেক মেয়ে লাইট জ্বালিয়ে যৌন মিলন করতে চাইবে না। তাদেরকে কৌশলে রাজি করিয়ে নিন।

একেবারে লাইট জ্বালিয়ে মিলন করতে না চাইলে কিন্তু আপনার আর এই পোস্ট কোন কাজে আসবেনা। দেখা গেছে, ভার্জিন মেয়ে রা লাইট জ্বালিয়ে হ্যাজবেন্ড এর সাথে প্রথম সেক্স করতে কোন আপত্তি করেনা। প্রথমে আপত্তি করলেও হ্যাজবেন্ডের অনুরোধে রাজি হয়ে যায়। তারাই বেশী আপত্তি করে যাদের ভার্জিনিটি প্রশ্নবিদ্ধ!

আমরা আগেই বলেছি দূর থেকে দেখে কাউকে বোঝার  উপায়  নাই যে সে ভার্জিন কি ভার্জিন নয়, ভার্জিন মেয়ে চেনার একমাত্র উপায় হলো সত্যি ছদ্ম পর্দা দিয়ে যা আদিম যুগ থেকে এখন পর্যন্ত প্রচলিত যেসব মেয়েদের শোতে পর্বে এখনো অক্ষত সেসব মেয়েরাই ভার্জিন।

আমরা আমাদের আর্টিকেলটিতে সব সময়সঠিক   তথ্য পরামর্শ গুলো দেয়ার চেষ্টা করি কিছু তথ্য আমরা সংগ্রহ করে উপস্থাপন করি কিছু তথ্য আমরা নিজস্ব ভাষায় দেয়ার চেষ্টা করি ।  তাই তথ্যগুলো সম্পর্কে আপনার যে কোন প্রশ্ন বা জিজ্ঞাসা মূল্যবান প্রশ্ন অথবা পরামর্শ লিখে জানিয়ে দিন ।